জরিপের প্রধান কাজ হলো একটি মৌজার মৌজা ম্যাপ তৈরি করা। পূর্বেই বলা হয়েছে মৌজা ম্যাপে অসংখ্য ভূমি খণ্ড আঁকা থাকে এবং এসব ভূমি খন্ডের একটি দাগ নম্বর দেয়া হয়। সাধারণত একটি জরিপের অনেক বছর পর অপর একটি জরিপ পরিচালিত হয়। এত বছরের ব্যবধানে এবং জমির মালিকানা বদলের কারণে অথবা অন্যান্য কারণে জমির খণ্ড বা দাগসমূহের আকার/আকৃতি বা জমির পরিমাণ পরিবর্তিত হয়; আবার কখনও আকার/আকৃতি অপরিবর্তিত থেকে যায়। কখনও কখনও দেখা যায় যে পূর্ববর্তী জরিপের একটি বড় খন্ডের জমি (দাগ) পরবর্তী জরিপে ভেঙ্গে একাধিক খন্ডে (দাগে) পরিণত হয়। তখন নতুন জরিপে এই নতুন জমির খণ্ডগুলোকে চেনার জন্য পরিচিতি নম্বর (দাগ নম্বর) দেয়া হয়। ধরি, নেত্রকোণা জেলায় ১৯৬০-১৯৬২ সালে পরিচালিত এসএ জরিপে সাতপাই মৌজার একটি দাগ নম্বর ছিল ১০৩ এবং সেই দাগে জমির পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ। ১৯৮০-১৯৮২ সালে নেত্রকোণা জেলায় পরিচালিত বিআরএস জরিপে সাতপাই মৌজার ১০৩ দাগটি ভেঙ্গে ৩টি খন্ডে পরিণত হয়েছে। এই তিনটি খণ্ডকে চেনার জন্য ২০৪, ২০৫ ও ২০৬ পরিচিতি নম্বর (দাগ নম্বর) দেয়া হয়েছে। তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, বিআরএস ২০৪, ২০৫ ও ২০৬ দাগ তিনটি এসএ ১০৩ দাগ হতে এসেছে। এক্ষেত্রে বিআরএস ২০৪, ২০৫, ২০৬ কে হাল দাগ এবং এসএ ১০৩ দাগকে সাবেক দাগ বলা হয়। বিআরএস জরিপের যেহেতু নেত্রকোণা জেলায় অন্য কোন জরিপ হয়নি তাই এই দাগটি হাল দাগ। কিন্তু ভবিষ্যতে যখন পুনরায় কোন জরিপ হবে তখন বিআরএস দাগ হয়ে যাবে সাবেক দাগ এবং নতুন জরিপের দাগ হয়ে যাবে হাল দাগ। নেত্রকোণা জেলায় সিএস জরিপের পর এসএ জরিপ এবং তারপর বিআরএস জরিপ পরিচালিত হয়। তাই বিভিন্ন ক্ষেত্রে ১৯৮০ সালের পূর্বের অনেক দলিলে সাবেক দাগ হিসেবে সিএস দাগ এবং হাল দাগ হিসেবে এসএ দাগ লেখা থাকে। নিচের ১ম চিত্রে হাল রেকর্ডে বিআরএস ১২ দাগের সাবেক এসএ দাগ ২৭। আবার ২য় চিত্রে হাল এসএ দাগ ২৭ দাগের সাবেক সিএস দাগ ৩২।
জরিপের প্রধান কাজ হলো একটি মৌজার মৌজা ম্যাপ তৈরি করা। পূর্বেই বলা হয়েছে মৌজা ম্যাপে অসংখ্য ভূমি খণ্ড আঁকা থাকে এবং এসব ভূমি খন্ডের একটি দাগ নম্বর দেয়া হয়। সাধারণত একটি জরিপের অনেক বছর পর অপর একটি জরিপ পরিচালিত হয়। এত বছরের ব্যবধানে এবং জমির মালিকানা বদলের কারণে অথবা অন্যান্য কারণে জমির খণ্ড বা দাগসমূহের আকার/আকৃতি বা জমির পরিমাণ পরিবর্তিত হয়; আবার কখনও আকার/আকৃতি অপরিবর্তিত থেকে যায়। কখনও কখনও দেখা যায় যে পূর্ববর্তী জরিপের একটি বড় খন্ডের জমি (দাগ) পরবর্তী জরিপে ভেঙ্গে একাধিক খন্ডে (দাগে) পরিণত হয়। তখন নতুন জরিপে এই নতুন জমির খণ্ডগুলোকে চেনার জন্য পরিচিতি নম্বর (দাগ নম্বর) দেয়া হয়। ধরি, নেত্রকোণা জেলায় ১৯৬০-১৯৬২ সালে পরিচালিত এসএ জরিপে সাতপাই মৌজার একটি দাগ নম্বর ছিল ১০৩ এবং সেই দাগে জমির পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ। ১৯৮০-১৯৮২ সালে নেত্রকোণা জেলায় পরিচালিত বিআরএস জরিপে সাতপাই মৌজার ১০৩ দাগটি ভেঙ্গে ৩টি খন্ডে পরিণত হয়েছে। এই তিনটি খণ্ডকে চেনার জন্য ২০৪, ২০৫ ও ২০৬ পরিচিতি নম্বর (দাগ নম্বর) দেয়া হয়েছে। তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, বিআরএস ২০৪, ২০৫ ও ২০৬ দাগ তিনটি এসএ ১০৩ দাগ হতে এসেছে। এক্ষেত্রে বিআরএস ২০৪, ২০৫, ২০৬ কে হাল দাগ এবং এসএ ১০৩ দাগকে সাবেক দাগ বলা হয়। বিআরএস জরিপের যেহেতু নেত্রকোণা জেলায় অন্য কোন জরিপ হয়নি তাই এই দাগটি হাল দাগ। কিন্তু ভবিষ্যতে যখন পুনরায় কোন জরিপ হবে তখন বিআরএস দাগ হয়ে যাবে সাবেক দাগ এবং নতুন জরিপের দাগ হয়ে যাবে হাল দাগ। নেত্রকোণা জেলায় সিএস জরিপের পর এসএ জরিপ এবং তারপর বিআরএস জরিপ পরিচালিত হয়। তাই বিভিন্ন ক্ষেত্রে ১৯৮০ সালের পূর্বের অনেক দলিলে সাবেক দাগ হিসেবে সিএস দাগ এবং হাল দাগ হিসেবে এসএ দাগ লেখা থাকে। নিচের ১ম চিত্রে হাল রেকর্ডে বিআরএস ১২ দাগের সাবেক এসএ দাগ ২৭। আবার ২য় চিত্রে হাল এসএ দাগ ২৭ দাগের সাবেক সিএস দাগ ৩২।
আমার বাবার ক্রয় কিত জমি দলিল অনুযায়ী সাবেক ২৩০ দাগে ৯৭ শতাংশ।
ReplyDeleteকিছু বছর আগে বাবা জমি টি খারিজ করেছিল আরোয়ার অনুযায়ী।
এখন আমি জমি খাজনা দিতে গেলে তশিলদার খাজনা নিচ্ছে না।বলতেছে হাল দাগ অনুযায়ী খারিজ লাগবে।
এই দলিলে যার কাছ থেকে বাবা জমি কিনছে আকবর আলী তার নামে বি,আর,এস ৪৫ শতাংশ। সে অন্য এক জনের কাছ থেকে কিনছিল ৩৫ শতাংশ ( ক্রয় কিত দলিল আছে) এবং সে সোলেহনামা মূলে আরও ৪ শতাংশ জমি পাইছে দলিল আছে।
এখন হাল দাগ ৫০১ এ =৪৫ শতাংশ
৫০২ এ =৩৬ শতাংশ
৫০৩ এ = ৪ শতাংশ বি,আর,এস দেখাচ্ছে। ৫০৫ দাগে = ১২ শতাংশ ১/১ খতিয়ান দেখাচ্ছে।
এই সাবেক দাগে ২ একর জমি দেখাচ্ছে।
এখন আপনার পরামর্শ চাচ্ছি।
হাল দাগ 1764 এটা সাবেক দাগ কত ।
ReplyDeleteBRS জরিপ কত সালে শুরু এবং শেষ হয়েছে?
ReplyDelete349
ReplyDeleteএস এ দাগ থেকে কি আর এস দাগ বের করা যায়। যদি যায় তো কিভাবে দয়া করে একটু জানাবেন প্লিজ
ReplyDelete৮৫০ দাগের হাল দাগ কত
ReplyDelete120
Delete