রসুলপুর গ্রামের সম্পূর্ণ জমিকে অনেক খণ্ডে খণ্ডে বিভক্ত করা হলো। প্রতিটি জমির খন্ডেরই মালিক আছে। কেউ হয়ত একটি জমির খণ্ডের মালিক, কেউ হয়ত অনেকগুলো খণ্ডের। জমির এই মালিকানার সঠিক হিসাব রাখার জন্য তাহলে একটি একাউন্ট নম্বর দরকার। ঠিক যেমন ব্যাংক একাউন্টের মতো। কোন একাউন্টে কত টাকা, কোন একাউন্টের কে মালিক, কত টাকা জমা করা হলো, কত টাকা উত্তোলন করা হল এসব ব্যাংক একাউন্ট হতে সহজেই জানা যায়। ঠিক তেমনই জমির হিসাবের জন্য যে একাউন্ট নম্বর দেয়া হয় তাকে খতিয়ান নম্বর বলা হয়। অর্থাৎ, জমির যে একাউন্ট নম্বর হতে জমির মালিক, জমির দাগ নম্বর, জমির পরিমাণ, জমির শ্রেণী, জমির মালিকের কতটুকু জমি প্রাপ্য ইত্যাদি জানা যায় তাকে খতিয়ান নম্বর বা খতিয়ান বলে বলে। একটি খতিয়ান নম্বরের মধ্যে একজন মালিক থাকতে পারে আবার একাধিক মালিকও থাকতে পারে। একটি খতিয়ানে এক বা একাধিক দাগ থাকতে পারে। একটি খতিয়ান নম্বরের মালিকের এক খণ্ড জমি (একটি দাগ নম্বর) থাকতে পারে আবার একাধিক খণ্ডও (দাগ নম্বর) থাকতে পারে, ঠিক তেমনি একজন মালিকের একই মৌজায় একটি খতিয়ান থাকতে পারে আবার একাধিক খতিয়ানও থাকতে পারে। খতিয়ান কে স্বত্বলিপি বা রেকর্ড অব রাইটস বলা হয়। নিচের ভদ্রপাড়া মৌজার ১৮ নং খতিয়ানে একাধিক মালিক এবং একাধিক দাগ রয়েছে।

256
ReplyDeleteজমির কাত কি? এই বিষয়ে জানাবেন প্লিজ । আর এই কাত থেকে জমি খারিজ করতে পারে।
ReplyDeleteজানাবেন প্লিজ ।
এস এ খতিয়ান ৩৩০ বর্তমান বিএস দাগ কতো
ReplyDeleteSamoli daka cs 309.311.316 বর্তমান কি নামে আছে
ReplyDeleteমোলভী বাজার রাজনগ সুরীকাল উত্তর ৩১৮৯
Deleteখতিয়ান অনুসন্ধান
ReplyDelete